vertical menu css by Css3Menu.com
সংক্ষিপ্তসার: |
বেদের সময় থেকেই আর্যভাষী অনার্যের ঘরে জাত দিয়েছে। যাস্ক বলছেন মগধ এবং তার পূর্ব দেশ অনার্য অধ্যুষিত – দেশোনার্য নিবাসঃ। ত্রিপিটক বা পালি জাতক অনুসারে ষষ্ঠ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দে মগধ আর্য এলাকাভুক্ত, বঙ্গ নয়। চতুর্থ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দে বঙ্গ মগধের সঙ্গে যুক্ত, অন্তত ব্যবসায়িক কারণে। অনুমান করা যায় অশোকের সময়েই বঙ্গে আর্যায়ন গতি পায়। Aryanisation of Bengal, inaugurated in the 4 th century BC, under the Mauryas, vigorously carried on under the Guptas, seems to have been completed by the 7 th century.--- সুনীতিকুমারের অনুমান। তাহলে চতুর্থ খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দের আগে কি এই ভূমি যাকে আমরা বঙ্গভূমি বলি তা কি জনশূন্য ছিল? তা বোধ হয় নয়। কারণ আর্যচেতনার এ দেশ ম্লেচ্ছ অধ্যুষিত, তা নাহলে গঙ্গা-যমুনা পেরিয়ে এদেশে আসা অর্বাচীন আর্যদের জন্য প্রায়শ্চিত্তের বিধান থাকবে কেন? এদেশের মানুষ যাদের ম্লেচ্ছ বলে চিহ্নিত করা হল তারা কারা? ঐতরেয় আরণ্যকে (ষষ্ঠ-পঞ্চম খ্রিষ্ট-পূর্বাব্দ) বঙ্গ (বগধ, চেরোপাদ) জাতির উল্লেখ যাদের অস্তিত্বের উপর নির্ভর করে বঙ্গ অঞ্চলের উৎপত্তি। ঐতরেয় ব্রাহ্মণে পুণ্ড্র জাতির উল্লেখ যারা বর্তমানে পুঁড়ো জাতি বলে খ্যাত, যাদের নামানুসারেই পুণ্ড্রবর্ধন নামকরণ (উত্তর-মধ্য বঙ্গদেশ)। ওই একই শতকে জৈন সাহিত্যে রাঢ় জাতির উল্লেখ, যারা অসভ্য, যাদের বাস বর্তমান দক্ষিণ বঙ্গে, যাদের উল্লেখ মুকুন্দের চণ্ডীমঙ্গলে (অতি নীচকুলে জন্ম জাতিতে চুয়াড়। কেহ না পরশ করে লোকে বলে রাঢ়)। মহাভারতে ‘বঙ্গ’ নামের উল্লেখ থাকলেও তা যে আর্যভুক্তির অন্তর্গত তা জোর দিয়ে বলা যায় কি? গৌড়কে কেন্দ্র করে বঙ্গ রাজ্যের প্রতিষ্ঠা হচ্ছে সপ্তম শতকে, শশাঙ্কের হাত ধরে (আনুমানিক সপ্তম শতকের প্রথম/ দ্বিতীয় দশক)। বর্তমান বঙ্গদেশ আদিতে, আর্যায়নের আগে, একদেশ ছিল না, একটি জাতি নিয়েও গড়ে ওঠেনি। সেখানে বিভিন্ন গোষ্ঠির মানুষ, মুণ্ডা, দ্রাবিড়, মঙ্গল বংশোদ্ভূত। এদের ভাষা অর্বাচীন আর্যদের কাছে অবোধ্য ছিল বলেই তাদের ভাষাকে পাখির কিচিমিচি বলা হয়েছে। আর্যায়ন শুরু হল আর এই সমস্ত মানুষ, যাদের অনার্য বলে চিহ্নিত করা হয়ে থাকে, তারা নিজ ভূমে হল পরবাসী। ছড়িয়ে পড়ল বনে জঙ্গলে, পাহাড়ে, প্রান্তরে। যে মানুষগুলো জঙ্গল সাফ করে, পাহাড় কেটে এ ভূমিকে বাসযোগ্য করে তুলেছিল, অনুর্বর মাটিকে চাষযোগ্য করল, তাদেরই আশ্রয় নিতে হল পাহাড়ে জঙ্গলে। চিহ্নিত হল উপজাতি, আদিবাসী, জনজাতি নামে। কেন্দ্র থেকে উৎখাত হয়ে পরিণত হল প্রান্তজনে। দ্রাবিড় গোষ্ঠির যারা তারা আশ্রয় নিল বিন্ধ্যের আশেপাশে, মঙ্গল গোষ্ঠীর মানুষ উত্তর-পূর্বাঞ্চলে, আর মুণ্ডা গোষ্ঠীর মানুষ ছোটনাগপুর মালভূমিতে। আজ আমাদের গল্প এই মুণ্ডা গোষ্ঠীর মানুষদের কেন্দ্র করে। তবে এ গল্প বড় মর্মান্তিক। সেই আদি যুগ থেকে, পরাধীন ভারতের ১৮৫৫-৫৬ থেকে, এমন কী স্বাধীন ভারতেও আজ পর্যন্ত এদের উৎখাত হতে হয়েছে বারবার। তবুও এদের প্রাণশক্তি আজও অটুট, কী সমাজ সংগঠনে,কী সংস্কৃতিতে, কী ভাষায়। |
সারসংক্ষেপ: |
ঊনবিংশ শতকে মধ্যভাগে বাংলা ভাষায় প্রথম আত্মজীবনী প্রকাশিত হয়, রচয়িতা রাসসুন্দরী দেবী। এর পূর্বে যার কোন রচনা দেখতে পাওয়া যায় নি। ফলত সাহিত্য জগতে একেবারেই অপরিচিত গ্রাম্য আদর্শ গৃহিনী নারী হলেন রাসসুন্দরী দেবী। তাঁর রচিত আত্মজীবনী হল “আমার জীবন”। তাঁর জন্ম ১৮১০ খ্রীস্টাব্দে, সে সময় বাংলার নারীদের পড়ালেখা সমাজলঙ্ঘণকারী কাজ বলেই গৃহীত হতো। ২৬ বছর বয়সে, ১৮৩৬ খ্রীস্টাব্দে তিনি নিজ চেষ্টায় পরিবারের সকলের অলক্ষ্যে পড়তে শেখেন। ১২জন সন্তানের জননী হয়েও ৫৪ বছর বয়স, ১৮৫৪ সালে তিনি লিখতে শেখেন। আশ্চর্যের বিষয় হল এর ৩/৪ বছরের মধ্যে তিনি আত্মজীবনী লেখা শুরু করেন। বাংলা ভাষাতে প্রকাশিত প্রথম আত্মজীবনী হওয়ার জন্য, রাসসুন্দরী দেবীর অন্য কোন আত্মজীবনী দৃষ্টান্ত দেখে অনুপ্রাণিত হবার কথা নয়। আর বাংলা ভাষা ছাড়া অন্য কোন ভাষা পড়া বা চর্চা তাঁর পক্ষে সম্ভব ছিল না, তাই এর পূর্বে ইংরেজি বা অন্য কোন ভাষাতে কোন আত্মজীবনী রচনা হয়ে থাকলেও তা রাসসুন্দরী দেবী জানার বিষয় নয়। তবে হঠাৎ কেন, কি উদ্দেশ্যে রাসসুন্দরী দেবীর এই আত্মজীবনী রচনা? স্বামী, সন্তান, নিজের পরিবার ও নিজের কষ্টের কথা বলাই কি উদ্দেশ্য? “আমার জীবন” স্বামী স্ত্রীর সম্পর্কের বা শ্বশুড়বাড়ির মানুষজনদের বা পারিপার্শ্বিক পরিস্থিতি বা সন্তানদের কার্যকলাপ বর্ণনা নয়। তবে কি উদ্দেশ্যে এই আত্মজীবনী লেখা? কি বলতে চাইছে লেখিকা এখানে? এই প্রশ্নটি বারবার এসে পড়ে। এই উদ্দেশ্য অন্বেষণ করতে গেলেই ঊনবিংশ শতকের এক নারীর উত্তরণের চিত্র পাওয়া যায়। যিনি ধর্মকে সামনে রেখে তৎকালীন সমাজে নারীর অবমাননা, বঞ্চনার বিরুদ্ধে নীরবে, শান্ত চিত্তে একের পর সমাজলঙ্ঘণকারী কাজের মধ্যে দিয়ে প্রতিবাদ করেছেন। সব প্রতিবাদের ভাষা হয় না, অব্যক্ত প্রতিবাদ, না-বলা কথাগুলোরও অনেক কিছু বলে যায়। তাই তো আজ একবিংশ শতকেও তাঁর রচনা নিয়ে গবেষণা চলছে, এখানেই হয়তো তাঁর রচনার সার্থকতা পাওয়া যায়। ‘রাসসুন্দরীদেবীর চিন্তনে নারীবাদ’ প্রবন্ধে রাসসুন্দরী দেবীর আত্মজীবনী ‘আমার জীবন’-এ নারীর যে উত্তরণের কথা, আক্ষেপের কথা এবং অব্যক্ত প্রতিবাদের পাওয়া যায়, তার মধ্যে কি বর্তমান সময়ের নারীবাদী চিন্তার কন সাযুজ্য আছে? – তাই অন্বেষণ করবো। |
মূলশব্দ: | নারীবাদ, স্বাধীনতা, স্ত্রীশিক্ষা, বঞ্চনা, জিতাক্ষর প্রমুখ |
সারসংক্ষেপ | বিশ্ব উষ্ণায়ন, পরিবেশ দূষণ, আবহাওয়ার বিরূপ আচরণ প্রভৃতি সমস্যার কারণের মূল কেন্দ্রবিন্দুতে আছে মানুষ এবং তার কার্যকলাপ। যার কারনে পৃথিবী ক্রমাগত দূষিত নরকে পরিণত হচ্ছে। বিজ্ঞান ও প্রযুক্তির জোয়ারে পরিবেশ যে সঙ্কটের সম্মুখীন হয়েছে তা থেকে পরিত্রানের উপায় হতে পারে ঐতিহ্যবাদী সংস্কৃতি চর্চা। নগরায়ন, বিশ্বায়নের ফলে যে আশঙ্কাজনিত পরিবেশের সৃষ্টি হয়েছে তা থেকে মুক্তির উপায় হিসাবে অবলম্বন করতে হবে নিজস্ব সংস্কৃতির স্বরুপ সন্ধান এবং সংস্কৃতি চর্চা। হয়েছে। আমাদের সংস্কৃতির বীজ যেখানে নিহিত আছে সেই লোক সমাজেও এই পরিবেশ ভাবনার বিষয়টি যে প্রসারিত হয়েছে তা বলা বাহুল্য আমরা তা উপলব্ধি করতে পারি বিভিন্ন লোকসাহিত্যের মধ্যে। বর্তমান প্রবন্ধটিতে লোকসাহিত্যের আলোকে কিভাবে পরিবেশ সচেতনতা ফুটে উঠেছে তার বিভিন্ন নিদর্শন পাওয়া যায় বাঁকুড়া জেলার রানীবাঁধ ব্লকের বিভিন্ন মৌখিক ছড়া, ধাঁধা, প্রবাদ ও লোকছড়ার মাধ্যমে। |
মূলশব্দঃ: | বিশ্ব উষ্ণায়ন, পরিবেশ দূষণ, নগরায়ন, ঐতিহ্যবাদী সংস্কৃতি চর্চা, লোকসাহিত্যের আলোকে পরিবেশ সচেতনতা। |
Abstract | Indian cultural tradition has a rich treasure to cherish and be proud of. But the intangible cultural heritage has always been restricted to specific communities and locations, making it inaccessible to larger part of the society. Of late, culture has rightly been recognized as a major contributing factor in sustainable development of societies, addressing the challenges related to equity, diversity and inclusiveness. Hence, digital communication platforms are the best bet for preservation, promotion and dissemination of the heritage, making the culture element popular and adaptable. |
Keywords | Culture, Heritage, Digital media, Sustainability |
Abstract | Social networks over the time have evolved into a worldwide trend which is evident by the projections that estimate that there will be approximately 4.4 billion users of such platforms in 2025, an increase from 3.6 billion users in 2020. Even the average social network usage on a daily basis has reached 145 minutes per day for internet users globally. India has also a vast number of social media users. In recent times, researchers have described the overuse of social media as an addictive behaviour. Although, social media use was already increasing worldwide, but the current pandemic has made people to use it more frequently and in new ways to connect with others. Social media addiction has already been recognised as a major problem by many researchers but, this pandemic has worsened this problem amongst social media users across all age groups |
Keywords | Social media, Social media addiction, COVID 19, pandemic |
Abstract | Normally we view any mass movement as an organised effort where people take to streets with a goal to achieve and fulfil their demands with varied types of slogans, placards, festoons, etc. But here an attempt is being made to highlight a movement that was undertaken by the students of Barak Valley of Assam comprising the three districts of Cachar, Karimganj and Hailakandi from a different perspective. The movement was launched by them against linguistic and cultural chauvinism that affect the people at large of Barak Valley. The movement was carried out both actively and silently. Here we are going to highlight the silent manifestation of student movement through literary activities especially through little magazines. It needs mention here that this study is entirely carried out on the basis of primary data as no official document was made available except a very few stray references in some souvenirs and books. |
Keywords | Student Movement, Little Magazines, Anti-Foreigners’ Movement, Barak Valley, Linguistic Chauvinism |
Abstract |
The concept of ‘humanism’ is intrinsically connected with the idea of liberation or freedom. By projecting ‘man’ as the centre of reason and rule, this philosophical concept has created a space for men to evolve and evade. As the great English poet Shelly once said “We all are Greeks”, more mature growth of humanism in its modern version has been under the influence of Greek philosophy. But prior to the thoughts of the enlightened minds in Greece, sages in the East used to philosophize existence through their words which transcends time and ages. For instance, in India, hermits once used to chant the most charismatic and secular mantras of all time, Pavamana Mantra from Bṛhadāraṇyaka Upaniṣhad is one such classic example of this: asatomā sad gamaya, tamasomājyotirgamaya mṛtyormāmṛtaṃgamaya. And these words define the glorious philosophical tradition and perception of the East on humanity but in course of the time, the essence of these words just vanished in the air. Unfortunately, the invisible influence of deities and religious dogmas have always made the life of men in the East more complex and complicated. Fortunately, in the West, the rebirth of classical literature during the Renaissance nurtured an old model of Hellenistic analysis of life, which accelerated the development of humanism. At the same time, humanism in the East was deteriorating due to certain religious and cultural principles and practices, though ancient history was completely different. Therefore, the first part of this paper primarily argues that the concept of ‘humanism’ in its most matured and refined form can be traced back to Eastern philosophical traditions in accordance with its gradual rise from Eastern religions and cultures. And this paper also elucidates why the East later failed to promote the growth of this great concept though it remained as the cradle of secular thoughts and religions. |
Keywords | Humanism, West, East, Religion, Culture, Greek, Philosophy, India, Bhagavad Gita, Holy Bible |
Abstract |
Mangar community residing in the geographical areas of Sikkim and Darjeeling has occupied a distinct space within the multi ethnic group. The historical evidences describe the scenario of past era where these two regions (Sikkim and Darjeeling) were inter-connected; prior Darjeeling was part of an independent Himalayan Kingdom Sikkim an interlinked between these two regions explains the commonality they share on many terms. The paper illustrates Mangar communities’ historical existence within Sikkim and Darjeeling tracing all their ancient records and narrating some events, which proved that they were the early inhabitants before Namgyal. Also argues on how the historical injustice has made the contemporary discourse which leads to reclassification or re-arranging of the ethnic group presently. The article illustrates the social backwardness of Mangar community though community has ancestral past in these regions. Issues like distinct religious practices, identity and culture of Mangar community which community thoroughly deserve to be labelled as Scheduled tribe. |
Keywords | history, commonalities, historical injustice, political struggle, contemporary discourse and Schedule Tribe Status |
Abstract | The COVID-19-led prolonged pandemic has affected all countries around the globe, including India. The present article is intended to examine the impact of the COVID-19 pandemic on the livelihoods and food security of marginal workers in informal sectors in South Kolkata, West Bengal, India, using primary data. Along with simple descriptive statistics, tables, and graphs, the study uses the Gini coefficient, Lorenz curve, and binary logistic model to analyse livelihoods and food security. The result shows that most of the low-paid marginal workers of the informal sector became vulnerable by losing their livelihoods and being forced to engage in the non-experienced job of selling daily necessities during the COVID-19 pandemic. The squeeze of occupational diversity followed by remarkable income reduction (60%) leads to an increase in the degree of poverty (40–60%) and a lower consumption expenditure on food (57%), education (77%), and health (72%). At that time, food insecurity doubled, from 21 percent chronic food insecurity to 40 percent transitory food insecurity. Though inequality in income and food consumption is reduced, inequality in education and health care increased. Along with some inclusion and exclusion errors, the government’s social security measures provided great support to achieve food security for poor and vulnerable households in this COVID-19 pandemic crisis period. |
Keywords | COVID-19 pandemic, food security, inequality, informal sector, livelihoods |
Abstract | Borrowing from one language to another is common in every language around the world. It is an outcome of language and cultural contact. Lexical borrowing (loanword) in linguistics is a term that defines a process of speakers adopting words from a source or donor language into their native language vocabulary. Bodo (Boro), a Boro-Garo (BG) language of the Tibeto-Burman (TB) language family largely spoken in the Brahmaputra valley of Assam, India, has a huge number of English borrowed words used in their daily livelihood. English borrowing in Bodo is found in the form of words with no change in meaning and structure, words with partial phonetic change, loan translation and alphabetic loanword. For many reasons, the Bodo speakers borrowed many English words for better communication.British colonialism resulted in the establishment of English medium schools by the missionaries in Bodo dominated areas which encouraged rise of English medium education among the Bodos. Other factors include learning English as the second language regarding its prestige as a global language, the impact of globalization, the impact of electronic and social media and also the development of science and technology played an important role in borrowing English words into Bodo. Borrowing of English established a relationship between English (a language of the Indo-European language family) and Bodo (A language of the Tibeto-Burman language family) which are linguistically from different sources. This paper is an attempt to highlight the words borrowed from English into Bodo vocabulary. This paper also emphasizes the different causes for borrowing English into Bodo. |
Keywords | Bodo language, Lexical borrowing (loanword), Bodo vocabulary, English words, Causes of the Borrowing |
Abstract | The widespread availability of female deities in the Meitei pantheon showed the importance of women in society. There has been subordination towards women as the male members of the society are considered higher in social position. Since the early period, women have shown the ability to blend both strength and tenderness in various scenarios. Nevertheless, their rights and capabilities were veiled by the patriarchy and its related social norms. To examine various aspects of women, the mythical narrations and literary traditions would supplement the historical sources to study the past. Though certain mythical narrations are doubtful about their historical value and facts, they reflect the then society. Prominently, the Meitei pantheon has a comparative number of Lairemmas (Goddesses) with that of their male divinity counterparts. Their role as a tutelary has various forms and understandings in society. This paper attempts to accurately project the Lairemmas and their role in early Meitei society. |
Keywords | Divinity, Lairemmas, Meitei pantheon, religion, myths, women, Meitei Society. |
সারসংক্ষেপ | ইউরোপের একটি প্রান্তে স্ক্যানডেনেভিয়ার ছোট্ট দেশ নরওয়েতে জন্ম গ্রহণ করে হেনরিক ইবসেন মাত্র গোটা কয়েক নাটক লিখে কেবলমাত্র ইউরোপ নয়, সমগ্র বিশ্বনাট্যসাহিত্যের অভিমুখ বদলে দেওয়ার পথে যখন ব্রতী হয়েছিলেন, তখন কিন্তু ইউরোপ বা আমেরিকার প্রায় কোথাওই এবং কেউই প্রাথমিকভাবে তাঁর সমাদর করেন নি। বস্তুত প্রথমদিকের কয়েকটি কাব্য নাটক বাদ দিলে ইবসেনের প্রায় প্রতিটি সৃষ্টি গভীরতায় বিষয়-বৈচিত্র্যে এবং বিতর্কে সেক্সপিয়ারের সমকক্ষ হয়ে ওঠার দাবী রাখে। সাধারণ পাঠক ইবসেনকে মূলত চেনে তাঁর ‘ডলস্ হাউস’ নাটকের জন্য। কিন্তু তাঁর পরবর্তী সৃষ্টিগুলিতে ইবসেন গভীরতার যে মাত্রা স্পর্শ করেছেন তা ডলস্ হাউসকে বহুগুণে অতিক্রম করে যায়। ভিক্টোরিয়ান যুগে ইউরোপ নাটকের ক্ষেত্রে যখন নীতিকথা ও রক্ষণশীলতার আবেষ্টনীতে ক্রমশ আড়ষ্ট হয়ে উঠেছিল, সেই সময়ে হঠাৎ ইবসেন আবির্ভূত হয়ে তাঁর একের পর এক নাটকের মধ্য দিয়ে আক্রমণ করলেন ইউরোপীয় আধুনিকতার নড়বড়ে ভিত্তিটিকে। স্ক্যানডেনেভিয়া তো বটেই, ইউরোপ, এমনকি আমেরিকাও ক্রমাগত ধিক্কার দিয়েছিল তাঁকে; পলাতক কয়েদির মতো নির্বাসিত ইবসেনকে ছুটে বেড়াতে হয়েছে দেশ থেকে দেশান্তরে; তবুও আপোস করেননি তিনি; বরং এতে তাঁর জেদ আরও বেড়ে গেছে, মনোবল দৃঢ় হয়েছে, সমাজের কাছে দেয়ালে পিঠ-ঠেকে-গিয়ে সত্য-প্রকাশের দুঃসাহস অগ্নিস্ফুলিঙ্গের আকার নিয়েছে। |
মূলশব্দঃ | হেনরিক ইবসেন, বিশ্বনাট্যসাহিত্য, নাট্য আন্দোলন, ইউরোপীয় আধুনিকতায় বিদ্রোহী প্রভাব। |
Abstract | Education is an act of training for fulfilling the responsibilities and needs in the life of an individual. It trains the senses as well as the soul so that individual can make solutions to the problem faces in life. To achieve effectiveness in the educational system, the teacher has to make use of several innovative methods, techniques, and devices because the development of technology, teaching methods, techniques, and strategies has shifted from traditional to scientific through the help of Information and Communication Technologies (ICTs). As UNESCO explained, "Information and Communication Technology (ICT) is a technological, scientific, and engineering subject and managing technique practices in handling data, its association and applications with economic, social and cultural matters". The present research has focused on the integration of ICT in promoting teaching practice in secondary school education. The main focus of the research is on the usage of the components of ICT in promoting the teaching process, its integration, and suggestion obtained from Government secondary school teachers regarding the effective Integration and maximum use of ICT in the teaching process. The study was descriptive. For the sample, 100 secondary school teachers from 20 Government secondary schools were selected randomly. An interview schedule technique was used for the collection of data. The findings of the study revealed that the majority of the teachers suggested that proper infrastructure related to ICT should be promoted, need for trained teachers for providing training to teachers, proper supervision, and refresher courses should be organized. The internet facilities, availability of hardware and software devices and their update from time to time is also very important to promote the teaching process effectively in the classroom. |
Keywords | ICT, Teaching Process, Secondary School, Teachers |
Abstract | Present paper aims to discuss discourses of development activities as reflected in the Santali novels. These literary writings focused life and living of ‘Adivasi’ under the aegis of development activities just after independence in India. The Santali novel ‘Namalia’ written by Somai Kisku describes experience of a Santali family, had been displaced due to construction of a dam. Other novel Eter Pare Int describes plight of the migrant labourer and problems of human trafficking during post-colonial period. The novel Eter Pare Intdescribes violence against women laborers of tribal and scheduled castes communities in eastern India. This is a novel on migrant laborers of present Jharkhand tells roles of intermediaries in women trafficking, who work as supplier of laborers in kiln are situated in the adjacent areas of Kolkata. Another novel of Mahasweta Devi, Suraj Gagrai, describes life of a tribal army man of Kolhan region, who received awards from the Indian Army for his Heroic contribution. A duty bound trip in his own native place had changed his understanding on life. He saw how army and police treat tribal people. He left job, and came back to his native village. A new journey happened in his life, when mining activities started in his village and adjacent areas. |
Keywords | Development activities; Namal; Namalia; Changing meaning of Bargadar; Kisar |
Abstract | Early 20 th century can be considered as the beginning of Bodo politics. Today, the Bodo politics is inching towards a century old landmark. Chiefly, this paper analyses the Bodo politics of early 20 th Century, especially beginning from the political activities of the first-generation Bodo leaders, till independence of India. Emergence of Bodo politics under various quasi-political organizations, especially under the Tribal League remains as the main focus of the study. Overall, the political phenomenon, paradigm shift and the occurrences of politics thereof are critically reviewed. Critical analysis of data from secondary sources is the main basis of this study. |
Keywords | Bodo, Colonialism, Identity, Politics, Tribals etc. |
Abstract | The book entitled “Meditation and the Life in Bharat at the time of Buddha” by two erudite scholars Dr. Anirban Sengupta and Smt. Mithu Lahiri is a compilation of articles on different socio-religious aspects of India since the pre Vedic period upto the Buddhist era; such as, the methodology of the practice of Meditation (dhyāna) as explained both in the Hindu and Buddhist scriptures, the religious history of India with special reference to Buddhism, the socio-political background for the rise of Mahāyāna Buddhism, the socio-economic condition of India during the time of Buddha as depicted in the Pali literature. It is interesting to note that for each and every aspects of discussion on the above mentioned subjects, both the authors have tried to make a brief comparative study with the thoughts of Buddha and other contemporary and also previous religious teachers, philosophers and social thinkers. |
© Kolkata Society For Asian Studies (2018) | Powered By : ProSoft |